ঢাকা ০৯:২৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
কমলনগরে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে আনসার বাহিনীর বস্ত্র সামগ্রী বিতরণ। আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ। প্রধানের সেচ্ছাচারিতার অভিযোগ এনে তোরাবগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কর্ম বিরতি। কমলনগরে বন্যার্তদের মাঝে জাতীয় পার্টির ত্রাণ বিতরণ। ইউসুফ আলী চেয়ারম্যানের পদত্যাগের দাবিতে এলাকাবাসীর বিক্ষোভ।  কমলনগরের আনসার ও ভিডিপির বৃক্ষরোপণ। কমলনগরে আ’লীগ সভাপতিকে গলাটিপে হত্যার চেষ্টা সম্পাদকের লক্ষ্মীপুরে গৃহবধূ হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন। কমলনগরে ১৫ লাখ টাকা নিয়ে সহকারী প্রধান শিক্ষকসহ ৩ পদে নিয়োগের অভিযোগ। ইউপি সদস্যকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ।

নৌকা ডোবাতে মাঠে মরিয়া আওয়ামী লীগ:মুখে নৌকা অন্তরে ঈগল। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন লক্ষ্মীপুর-৪ আসন।

মো: ইব্রাহীম
  • আপডেট সময় : ০৫:১৩:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ জানুয়ারী ২০২৪ ৬০ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:লক্ষ্মীপুর-৪ রামগতি কমলনগর আসনে শুরুতে নৌকা পেয়েছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা ফরিদুন নাহার লাইলি। পরে আওয়ামী লীগ বৃহৎ স্বার্থে শরিকদের ছাড় হিসেবে লক্ষ্মীপুর-৪ (রামগতি- কমলনগর) আসনে নৌকা তুলে দিয়েছেন, জাসদের (ইনু) সহসভাপতি মোশারফ হোসেনকে।তখন ফরিদুন্নাহার লাইলী তার নমিনেশন প্রত্যাহার করে নেন।তাতে বাধে বিপ্ততি, প্রথমত এই সিদ্ধান্তে তৃণমূল আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা নীরব থাকলেও এখন প্রকাশ্যই নৌকা ঠেকাতে মাঠে তৎপর।এ আসনের সর্বমোট ছয়জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও নৌকার সঙ্গে লড়াই হবে ঈগল ও ট্রাকের। জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও সাবেক এমপি মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল-মামুন ঈগল প্রতিক এবং দলের কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক উপকমিটির সদস্য ইস্কান্দার মির্জা শামীম ট্রাক, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির মোহাম্মদ সোলায়মানকে একতারা, মাহমুদা আক্তারকে তবলা ও আব্দুস সাত্তার ফলোয়ান, রকেট প্রতিক নিয়ে লড়ছেন মাঠে। আব্দুস সাত্তারের মনোনয়ন বাতিল করায়, পরে হাইকোর্ট থেকে মনোনয়ন পিরে পেয়ে প্রচারণা শুরু করেন। শুরুতে থেকে প্রচারণা করতে না পারলেও শেষের দিকে সাধারণ ভোটার দেন মন জয় করে নিয়েছেন,তার সুন্দর বচন ভংগি দিয়ে। তার পথ সভায় জনস্রোত নেমে আসে। স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুস সাত্তার পালোয়ান বলেন, আমি রামগতি-কমলনগরের মানুষের ভিটা,মাটি রক্ষা করার জন্য, আজ তের বছর নদী বাঁধের জন্য আন্দোলন করেছি।কমলনগরের ভিটা মাটি রক্ষায় মানুষ আমাকে ভোট দিবে।আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা প্রকাশ্যে এবং অপ্রকাশ্যে নৌকার বিরুদ্ধে ভোট করছে।

নৌকার বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অবস্থান নিয়েছেন, কমলনগর উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক মেজবাহ উদ্দিন বাপ্পি,কমলনগর উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আহসান উল্লাহ হিরন,যুব লিগের সদস্য সেলিম মেম্বার, কফিল উদ্দিন, ইমাম আলী মেম্বার, যুবলীগ নেতা ওমর ফারুক সাগর, রাকিব হোসেন লোটাস,সাবেক সেচ্ছাসেবক লিগের সভাপতি মহি উদ্দিন সোহেল, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মনিরুল ইসলাম মিয়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফজলুল হক সবুজ, সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ উল্যাহ, ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক আবদুল বাছেত, সদস্য ফয়সাল আহমেদ রতন,  বন ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক জহির উদ্দীন ভূঁইয়া, আশ্রাফ উদ্দিন রাজন, মোস্তাফিজুর রহমান, চরকালকিনি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি রফিকুল ইসলাম,হাজির হাট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন।

রামগতি উপজেলায় উপজেলা আওয়ামী সহসভাপতি ড. আশ্রাফ আলী চৌধুরী সারু, সহসভাপতি জাকির হোসেন লিটন চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবু নাছের, সাংগঠনিক সম্পাদক জহির উদ্দিন, আওয়ামী লীগ নেতা ও চরগাজী ইউপি চেয়ারম্যান তাওহীদুল ইসলাম সুমন, রামগতি পৌর আওয়ামী লীগেরসম্পাদক ওয়ারেছ মোল্লা, বড়খেরী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান হাসান মাকসুদ মিজান, সাধারণ সম্পাদক ওছমান গণি, আলেকজান্ডার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আমজাদ হোসেন, চরগাজী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন। কমলনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো:গিয়াস মোল্লা বলেন,উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, ও সভাপতি ভিতর ভিতর নৌকার বিরুদ্ধে ভোট করেন।তিনি আরো বলেন, আওয়ামী লীগের অনেক নেতা কর্মীর মুখে নৌকা অন্তরে ঈগল। ৩ নং চর লরেঞ্চ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও কমলনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি একেএম নুরুল আমিন বলেন,কমলনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের বর্তমান সভাপতি নিজাম উদ্দিন নৌকার বিরুদ্ধে ভোট করে। উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নিজাম উদ্দিন বলেন,আমি এই পর্যন্ত ৬৪ টা প্রোগ্রাম করেছি নৌকার প্রার্থীর সাথে, ভোট আসলে অনেকে অনেক কথা, নৌকা শেখ হাসিনার নৌকার বিকল্প নাই, আমরা ৭ তারিখে নৌকার বিজয় ছিনিয়ে আনবো। রামগতি উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আবদুল ওয়াহেদ মুরাদ বলেছেন, দল স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে নিষেধ করেনি তাই আমরা ঈগলের পক্ষে ভোট করি।

জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম ফারুক পিংকু বলেছেন, নৌকা প্রার্থী আমাদের কাছে কোন অভিযোগ করেনি, তারপরও যদি আওয়ামী লীগের কোন নেতা কর্মী স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে কাজ করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল্লাহ আল-মামুন ও ইস্কান্দার মির্জা শামীম জানিয়েছেন, দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা নির্বাচনী মাঠ উন্মুক্ত রাখায় তারা প্রার্থী হয়েছেন। নৌকার প্রার্থী মোশারফ হোসেন বলেন, জোটের সিদ্ধান্ত অমান্য করে কিছু আওয়ামী লীগ নেতা নৌকার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। এতে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। তারপর ও আমার বিশ্বাস নৌকার জয় হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

নৌকা ডোবাতে মাঠে মরিয়া আওয়ামী লীগ:মুখে নৌকা অন্তরে ঈগল। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন লক্ষ্মীপুর-৪ আসন।

আপডেট সময় : ০৫:১৩:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ জানুয়ারী ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক:লক্ষ্মীপুর-৪ রামগতি কমলনগর আসনে শুরুতে নৌকা পেয়েছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা ফরিদুন নাহার লাইলি। পরে আওয়ামী লীগ বৃহৎ স্বার্থে শরিকদের ছাড় হিসেবে লক্ষ্মীপুর-৪ (রামগতি- কমলনগর) আসনে নৌকা তুলে দিয়েছেন, জাসদের (ইনু) সহসভাপতি মোশারফ হোসেনকে।তখন ফরিদুন্নাহার লাইলী তার নমিনেশন প্রত্যাহার করে নেন।তাতে বাধে বিপ্ততি, প্রথমত এই সিদ্ধান্তে তৃণমূল আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা নীরব থাকলেও এখন প্রকাশ্যই নৌকা ঠেকাতে মাঠে তৎপর।এ আসনের সর্বমোট ছয়জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও নৌকার সঙ্গে লড়াই হবে ঈগল ও ট্রাকের। জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও সাবেক এমপি মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল-মামুন ঈগল প্রতিক এবং দলের কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক উপকমিটির সদস্য ইস্কান্দার মির্জা শামীম ট্রাক, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির মোহাম্মদ সোলায়মানকে একতারা, মাহমুদা আক্তারকে তবলা ও আব্দুস সাত্তার ফলোয়ান, রকেট প্রতিক নিয়ে লড়ছেন মাঠে। আব্দুস সাত্তারের মনোনয়ন বাতিল করায়, পরে হাইকোর্ট থেকে মনোনয়ন পিরে পেয়ে প্রচারণা শুরু করেন। শুরুতে থেকে প্রচারণা করতে না পারলেও শেষের দিকে সাধারণ ভোটার দেন মন জয় করে নিয়েছেন,তার সুন্দর বচন ভংগি দিয়ে। তার পথ সভায় জনস্রোত নেমে আসে। স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুস সাত্তার পালোয়ান বলেন, আমি রামগতি-কমলনগরের মানুষের ভিটা,মাটি রক্ষা করার জন্য, আজ তের বছর নদী বাঁধের জন্য আন্দোলন করেছি।কমলনগরের ভিটা মাটি রক্ষায় মানুষ আমাকে ভোট দিবে।আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা প্রকাশ্যে এবং অপ্রকাশ্যে নৌকার বিরুদ্ধে ভোট করছে।

নৌকার বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অবস্থান নিয়েছেন, কমলনগর উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক মেজবাহ উদ্দিন বাপ্পি,কমলনগর উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আহসান উল্লাহ হিরন,যুব লিগের সদস্য সেলিম মেম্বার, কফিল উদ্দিন, ইমাম আলী মেম্বার, যুবলীগ নেতা ওমর ফারুক সাগর, রাকিব হোসেন লোটাস,সাবেক সেচ্ছাসেবক লিগের সভাপতি মহি উদ্দিন সোহেল, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মনিরুল ইসলাম মিয়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফজলুল হক সবুজ, সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ উল্যাহ, ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক আবদুল বাছেত, সদস্য ফয়সাল আহমেদ রতন,  বন ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক জহির উদ্দীন ভূঁইয়া, আশ্রাফ উদ্দিন রাজন, মোস্তাফিজুর রহমান, চরকালকিনি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি রফিকুল ইসলাম,হাজির হাট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন।

রামগতি উপজেলায় উপজেলা আওয়ামী সহসভাপতি ড. আশ্রাফ আলী চৌধুরী সারু, সহসভাপতি জাকির হোসেন লিটন চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবু নাছের, সাংগঠনিক সম্পাদক জহির উদ্দিন, আওয়ামী লীগ নেতা ও চরগাজী ইউপি চেয়ারম্যান তাওহীদুল ইসলাম সুমন, রামগতি পৌর আওয়ামী লীগেরসম্পাদক ওয়ারেছ মোল্লা, বড়খেরী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান হাসান মাকসুদ মিজান, সাধারণ সম্পাদক ওছমান গণি, আলেকজান্ডার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আমজাদ হোসেন, চরগাজী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন। কমলনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো:গিয়াস মোল্লা বলেন,উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, ও সভাপতি ভিতর ভিতর নৌকার বিরুদ্ধে ভোট করেন।তিনি আরো বলেন, আওয়ামী লীগের অনেক নেতা কর্মীর মুখে নৌকা অন্তরে ঈগল। ৩ নং চর লরেঞ্চ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও কমলনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি একেএম নুরুল আমিন বলেন,কমলনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের বর্তমান সভাপতি নিজাম উদ্দিন নৌকার বিরুদ্ধে ভোট করে। উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নিজাম উদ্দিন বলেন,আমি এই পর্যন্ত ৬৪ টা প্রোগ্রাম করেছি নৌকার প্রার্থীর সাথে, ভোট আসলে অনেকে অনেক কথা, নৌকা শেখ হাসিনার নৌকার বিকল্প নাই, আমরা ৭ তারিখে নৌকার বিজয় ছিনিয়ে আনবো। রামগতি উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আবদুল ওয়াহেদ মুরাদ বলেছেন, দল স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে নিষেধ করেনি তাই আমরা ঈগলের পক্ষে ভোট করি।

জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম ফারুক পিংকু বলেছেন, নৌকা প্রার্থী আমাদের কাছে কোন অভিযোগ করেনি, তারপরও যদি আওয়ামী লীগের কোন নেতা কর্মী স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে কাজ করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল্লাহ আল-মামুন ও ইস্কান্দার মির্জা শামীম জানিয়েছেন, দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা নির্বাচনী মাঠ উন্মুক্ত রাখায় তারা প্রার্থী হয়েছেন। নৌকার প্রার্থী মোশারফ হোসেন বলেন, জোটের সিদ্ধান্ত অমান্য করে কিছু আওয়ামী লীগ নেতা নৌকার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। এতে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। তারপর ও আমার বিশ্বাস নৌকার জয় হবে।