ঢাকা ০৮:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ৫ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
কমলনগরে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে আনসার বাহিনীর বস্ত্র সামগ্রী বিতরণ। আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ। প্রধানের সেচ্ছাচারিতার অভিযোগ এনে তোরাবগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কর্ম বিরতি। কমলনগরে বন্যার্তদের মাঝে জাতীয় পার্টির ত্রাণ বিতরণ। ইউসুফ আলী চেয়ারম্যানের পদত্যাগের দাবিতে এলাকাবাসীর বিক্ষোভ।  কমলনগরের আনসার ও ভিডিপির বৃক্ষরোপণ। কমলনগরে আ’লীগ সভাপতিকে গলাটিপে হত্যার চেষ্টা সম্পাদকের লক্ষ্মীপুরে গৃহবধূ হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন। কমলনগরে ১৫ লাখ টাকা নিয়ে সহকারী প্রধান শিক্ষকসহ ৩ পদে নিয়োগের অভিযোগ। ইউপি সদস্যকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ।

বোরো আবাদে ভূগর্ভস্থ পানিস্তরের অবনমন হয় না : গবেষণা

Goodsvery
  • আপডেট সময় : ০৮:২৬:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩ ৩৯ বার পড়া হয়েছে

বোরো ধান চাষে ভূগর্ভস্থ পানিস্তরের অবনমন হয় না বলে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। 

গবেষণায় বলা হয়েছে, বর্তমানে এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রকৃত পানির প্রয়োজন হয় ৫৫০-৬৫০ লিটার। অথচ ধারণা করা হয় এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রায় ৩০০০-৫০০০ লিটার সেচের পানি লাগে।

রোববার (১৬ জানুয়ারি) ‘উত্তর-পশ্চিম বাংলাদেশের ভূগর্ভস্থ পানির স্থায়িত্ব ও ধান উৎপাদন’ শীর্ষক এক ওয়েবিনারে এ গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।

বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে এবং অস্ট্রেলিয়ার কমনওয়েলথ সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ অর্গানাইজেশন, ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন কুইসল্যান্ড, এসিএআইআর ও অস্ট্রেলিয়ান এইডের সহযোগিতায় এই গবেষণা হয়।

ওয়েবিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে যুক্ত হয়ে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, বোরো ধানে পানির অপচয় নিয়ে যে বিভ্রান্তি সমাজে প্রচলিত ছিল ব্রি ও সহযোগী সংস্থাগুলোর এই গবেষণা ফলাফলের মাধ্যমে সে বিভ্রান্তির অবসান হবে। তিনি বলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ এই সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠানের উচিত এই ধরনের বিভ্রান্তি নিরসনে একযোগে গবেষণা কাজ পরিচালনা করা।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে জুম প্লাটফর্মে যুক্ত ছিলেন- কৃষি সচিব মো. সায়েদুল ইসলাম, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মো. বখতিয়ার, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের চেয়ারম্যান এ এফ এম হায়াতুল্লাহ, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. বেনজীর আলম এবং বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী পরিচালক মো. আব্দুর রশীদ।

বিশেষজ্ঞ প্যানেলে যুক্ত ছিলেন প্রফেসর ইমেরিটাস ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. এম এ সাত্তার মন্ডল এবং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের সাবেক মহাপরিচালক ড. হামিদুর রহমান। ওয়েবিনারে দুটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট সেচ ও পানি ব্যবস্থাপনা বিভাগ প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এবং প্রধান ড. মো. মনিরুজ্জামান এবং কমনওয়েলথ সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ অর্গানাইজেশনের প্রিন্সিপাল রিসার্চ সায়েন্টিস্ট ড. মো. মাঈন উদ্দিন।

বিশেষজ্ঞ প্যানেলের আলোচনায় প্রফেসর ইমেরিটাস ড. এম এ সাত্তার মন্ডল বলেন, দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ার জন্য বোরো ধানের আবাদই একমাত্র দায়ী নয়। শুষ্ক মৌসুমে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী-নালা, খাল-বিলে পানির প্রবাহ কম থাকায় বেজ ফ্লো হিসাবে ভূ-গর্ভস্থ পানির একটি অংশ নদীতে চলে যাচ্ছে। ভূ-গর্ভস্থ পানি উত্তোলনের ফলে বন্যার পানি প্রথমে ভূ-গর্ভস্থ পানির সেই খালি জায়গা পূরণ করার ফলে বন্যার তীব্রতা হ্রাস পাচ্ছে।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের সাবেক মহাপরিচালক ড. হামিদুর রহমান বলেন, দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে সাস্টেনেইবল গ্রাউন্ডওয়াটার ম্যানেজমেন্ট করতে হলে সমন্বিত উদ্যোগসহ ভূ-পৃষ্ঠস্থ পানির ব্যবহার বৃদ্ধি করতে হবে। নদী-নালা, খাল-বিলে পানির সংরক্ষণের পরিমাণ ব্যবহার বৃদ্ধি করতে পারলে দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে সাফল্যজনকভাবে ধানসহ অন্যান্য ফসল চাষাবাদ সম্ভব হবে।

কর্মশালার দুই প্রবন্ধকার জানান, কৃষি কাজে ভূ-গর্ভস্থ পানির বেশি ব্যবহারের ফলে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের কোনো কোনো জায়গায় ভূ-গর্ভস্থ পানির স্তর কিছুটা নিচে নেমে যাচ্ছে। এ সমস্যাকে সামনে রেখে ভূ-গর্ভস্থ পানির সুষ্ঠু ব্যবহার, ধান উৎপাদনে প্রকৃত পানির পরিমাণ ও স্বল্প খরচে ধান উৎপাদনের প্রযুক্তি উদ্ভাবনের লক্ষ্যে ব্রি ও অস্ট্রেলিয়ার সিএসআইআরও এবং ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন কুইসল্যান্ড, এসিএআইআর গত পাঁচ বছর ধরে কয়েকটি গবেষণা কাজ সম্পন্ন করেছে।

এসব গবেষণার ফলাফলে দেখা গেছে, বিগত ১০ বছরে দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে বোরোর এলাকা বাড়েনি। তবে উন্নত জাতসহ অন্যান্য কারণে বোরোর ফলন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাছাড়াও বোরো ধানের উচ্চ ফলনশীল জাতের ব্যবহার ও ক্রিপিং প্যাটার্ন বেজইড ফসল চাষাবাদের মাধ্যমে জমির উৎপাদনশীল ও ফসলের পানি ব্যবহার দক্ষতা আরো বাড়ানো সম্ভব।

সভাপতির বক্তব্যে ব্রি মহাপরিচালক ড. শাহজাহান কবীর বলেন, সারাদেশে বোরো ধান চাষে সেচের পানির ব্যবহারের ফলে ভূ-গর্ভস্থ পানির স্তর নিচে নেমে যাচ্ছে নেতিবাচক প্রচারণা ঠিক নয়। শুধুমাত্র ঠাটা বরেন্দ্র অঞ্চলে কিছু এলাকায় এটি হতে পারে। ভূ-গর্ভস্থ একুয়াফায়ারগুলো পানির রিজার্ভার হিসেবে কাজ করে। সুতরাং এসব নেতিবাচক প্রচারণায় বিভ্রান্ত হওয়ার সুযোগ নেই।

জুমে আরও যুক্ত ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব, অধীন সংস্থা ও দফতরগুলোর প্রধানসহ অন্যান্য জাতীয় ও অন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর প্রধান; বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন বিজ্ঞানী; প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকসহ ব্রি ও সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

Source: বোরো আবাদে ভূগর্ভস্থ পানিস্তরের অবনমন হয় না

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বোরো আবাদে ভূগর্ভস্থ পানিস্তরের অবনমন হয় না : গবেষণা

আপডেট সময় : ০৮:২৬:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩

বোরো ধান চাষে ভূগর্ভস্থ পানিস্তরের অবনমন হয় না বলে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। 

গবেষণায় বলা হয়েছে, বর্তমানে এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রকৃত পানির প্রয়োজন হয় ৫৫০-৬৫০ লিটার। অথচ ধারণা করা হয় এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রায় ৩০০০-৫০০০ লিটার সেচের পানি লাগে।

রোববার (১৬ জানুয়ারি) ‘উত্তর-পশ্চিম বাংলাদেশের ভূগর্ভস্থ পানির স্থায়িত্ব ও ধান উৎপাদন’ শীর্ষক এক ওয়েবিনারে এ গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।

বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে এবং অস্ট্রেলিয়ার কমনওয়েলথ সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ অর্গানাইজেশন, ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন কুইসল্যান্ড, এসিএআইআর ও অস্ট্রেলিয়ান এইডের সহযোগিতায় এই গবেষণা হয়।

ওয়েবিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে যুক্ত হয়ে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, বোরো ধানে পানির অপচয় নিয়ে যে বিভ্রান্তি সমাজে প্রচলিত ছিল ব্রি ও সহযোগী সংস্থাগুলোর এই গবেষণা ফলাফলের মাধ্যমে সে বিভ্রান্তির অবসান হবে। তিনি বলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ এই সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠানের উচিত এই ধরনের বিভ্রান্তি নিরসনে একযোগে গবেষণা কাজ পরিচালনা করা।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে জুম প্লাটফর্মে যুক্ত ছিলেন- কৃষি সচিব মো. সায়েদুল ইসলাম, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মো. বখতিয়ার, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের চেয়ারম্যান এ এফ এম হায়াতুল্লাহ, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. বেনজীর আলম এবং বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী পরিচালক মো. আব্দুর রশীদ।

বিশেষজ্ঞ প্যানেলে যুক্ত ছিলেন প্রফেসর ইমেরিটাস ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. এম এ সাত্তার মন্ডল এবং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের সাবেক মহাপরিচালক ড. হামিদুর রহমান। ওয়েবিনারে দুটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট সেচ ও পানি ব্যবস্থাপনা বিভাগ প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এবং প্রধান ড. মো. মনিরুজ্জামান এবং কমনওয়েলথ সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ অর্গানাইজেশনের প্রিন্সিপাল রিসার্চ সায়েন্টিস্ট ড. মো. মাঈন উদ্দিন।

বিশেষজ্ঞ প্যানেলের আলোচনায় প্রফেসর ইমেরিটাস ড. এম এ সাত্তার মন্ডল বলেন, দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ার জন্য বোরো ধানের আবাদই একমাত্র দায়ী নয়। শুষ্ক মৌসুমে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী-নালা, খাল-বিলে পানির প্রবাহ কম থাকায় বেজ ফ্লো হিসাবে ভূ-গর্ভস্থ পানির একটি অংশ নদীতে চলে যাচ্ছে। ভূ-গর্ভস্থ পানি উত্তোলনের ফলে বন্যার পানি প্রথমে ভূ-গর্ভস্থ পানির সেই খালি জায়গা পূরণ করার ফলে বন্যার তীব্রতা হ্রাস পাচ্ছে।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের সাবেক মহাপরিচালক ড. হামিদুর রহমান বলেন, দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে সাস্টেনেইবল গ্রাউন্ডওয়াটার ম্যানেজমেন্ট করতে হলে সমন্বিত উদ্যোগসহ ভূ-পৃষ্ঠস্থ পানির ব্যবহার বৃদ্ধি করতে হবে। নদী-নালা, খাল-বিলে পানির সংরক্ষণের পরিমাণ ব্যবহার বৃদ্ধি করতে পারলে দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে সাফল্যজনকভাবে ধানসহ অন্যান্য ফসল চাষাবাদ সম্ভব হবে।

কর্মশালার দুই প্রবন্ধকার জানান, কৃষি কাজে ভূ-গর্ভস্থ পানির বেশি ব্যবহারের ফলে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের কোনো কোনো জায়গায় ভূ-গর্ভস্থ পানির স্তর কিছুটা নিচে নেমে যাচ্ছে। এ সমস্যাকে সামনে রেখে ভূ-গর্ভস্থ পানির সুষ্ঠু ব্যবহার, ধান উৎপাদনে প্রকৃত পানির পরিমাণ ও স্বল্প খরচে ধান উৎপাদনের প্রযুক্তি উদ্ভাবনের লক্ষ্যে ব্রি ও অস্ট্রেলিয়ার সিএসআইআরও এবং ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন কুইসল্যান্ড, এসিএআইআর গত পাঁচ বছর ধরে কয়েকটি গবেষণা কাজ সম্পন্ন করেছে।

এসব গবেষণার ফলাফলে দেখা গেছে, বিগত ১০ বছরে দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে বোরোর এলাকা বাড়েনি। তবে উন্নত জাতসহ অন্যান্য কারণে বোরোর ফলন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাছাড়াও বোরো ধানের উচ্চ ফলনশীল জাতের ব্যবহার ও ক্রিপিং প্যাটার্ন বেজইড ফসল চাষাবাদের মাধ্যমে জমির উৎপাদনশীল ও ফসলের পানি ব্যবহার দক্ষতা আরো বাড়ানো সম্ভব।

সভাপতির বক্তব্যে ব্রি মহাপরিচালক ড. শাহজাহান কবীর বলেন, সারাদেশে বোরো ধান চাষে সেচের পানির ব্যবহারের ফলে ভূ-গর্ভস্থ পানির স্তর নিচে নেমে যাচ্ছে নেতিবাচক প্রচারণা ঠিক নয়। শুধুমাত্র ঠাটা বরেন্দ্র অঞ্চলে কিছু এলাকায় এটি হতে পারে। ভূ-গর্ভস্থ একুয়াফায়ারগুলো পানির রিজার্ভার হিসেবে কাজ করে। সুতরাং এসব নেতিবাচক প্রচারণায় বিভ্রান্ত হওয়ার সুযোগ নেই।

জুমে আরও যুক্ত ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব, অধীন সংস্থা ও দফতরগুলোর প্রধানসহ অন্যান্য জাতীয় ও অন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর প্রধান; বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন বিজ্ঞানী; প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকসহ ব্রি ও সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

Source: বোরো আবাদে ভূগর্ভস্থ পানিস্তরের অবনমন হয় না